প্রিয় বন্ধুরা
আজকে আমরা শেয়ার করতে চলেছি ভারতের মৌলিক অধিকার যেটি আমাদের পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আশা করছি এই চাপের উপরে সম্পূর্ণ ডিটেইলস বিবরণ আপনাদের কাছে তুলে ধরলাম।
✓ শিক্ষার অধিকার (ধারা 21 A)
• 2002 সালে ৪6 তম সংবিধান সংশােধনের মাধ্যমে 21 A বা 21 -ক নং ধারাটি সংযােজিত হয়। প্রাথমিক ভাবে এই অংশটি সংবিধানের চতুর্থ অংশের (part iv) 45 নং ধারায় উল্লিখিত ছিল। এই ধারায় বলা আছে যে রাষ্ট্র 6-14 বছর বয়স্ক প্রতিটি শিশুর জন্য অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার ব্যবস্থা করবে।
• পার্লামেন্ট অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার আইন 2009 বলবৎ করে।
• এই আইনের মাধ্যমে শুধুমাত্র প্রাথমিক শিক্ষাকে(প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী) বাধ্যতামূলক করা হয়, উচ্চ শিক্ষাকে নয়।
• গ্রেপ্তারি ও আটক হওয়া থেকে সুরক্ষা - (22 নং ধারা)
নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে গ্রেপ্তারি এবং আটক হওয়া থেকে সুরক্ষা প্রদান করা হয়েছে—
• যুক্তি সঙ্গত কারণ না দেখিয়ে বা না জানিয়ে কোন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার বা আটক করা যায় না।
• গ্রেপ্তার করার 24 ঘন্টার মধ্যে আটক ব্যক্তিকে নিকটবর্তী ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে হাজির করতে হবে [যাতায়াতের সময় এবং ছুটির দিনগুলি বিবেচ্য হবে না ]
• সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ছাড়া ঐ ব্যক্তিকে অতিরিক্ত সময়ের জন্য আটক করে রাখা যাবে না।
• আটক ব্যক্তিকে উকিলের মাধ্যমে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযােগ থেকে বঞ্চিত করা যায় না।
• 44তম সংবিধান সংশােধনের মাধ্যমে নিবর্তনমূলক আটকের সময়সীমা (উপদেষ্টা পর্যদের মতামত গ্রহণ না করেই) কমিয়ে দুই মাস করা হয়েছে। এই সুরক্ষাগুলি নিবর্তনমূলক আটক আইনে ধৃত ব্যক্তি বা শত্রুভাবাপন্ন বিদেশীদের ক্ষেত্রে প্রযােজ্য হবে না।
✓ শােষনের বিরুদ্ধে
• মানুষ ক্রয়বিক্রয় এবং বেগার খাটানাে নিষিদ্ধকরণ - (ধারা 23)
• এই ধারায় মানুষ নিয়ে ব্যবসা অর্থাৎ মানুষ ক্রয়বিক্রয় করা, বেগার খাটানাে বা বলপূর্বক শ্রমদানে বাধ্য করা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
• শিশুদের কারখানা ইত্যাদিতে নিযুক্তির নিষিদ্ধকরণ - (ধারা 24)
• এই ধারায় 14 বছরের কম বয়স্ক শিশুদের খনি, কারখানা, তথা অন্যান্য বিপজ্জনক কাজ যেমন নির্মাণ কাৰ্য, রেলপথ নির্মাণ ইত্যাদিতে নিয়ােগ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে ক্ষতিকর নয়, এমন কোন কাজে নিযুক্তি নিষেধ করা হয়নি।
✓ ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার
• বিবেকের স্বাধীনতা এবং ধর্মস্বীকার, ধর্মপালন এবং ধর্মপ্রচারের স্বাধীনতা (25নং ধারা)
• এই ধারায় প্রতিটি মানুষকে তার নিজস্ব ধর্ম বিশ্বাসকেস্বীকার করার, আচার আচরণ পালন করার তথা ধর্ম প্রচার করার স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।
• এই অধিকার নাগরিক ও বিদেশী উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযােজ্য।
• ধর্মীয় কার্যাবলী পরিচালনের স্বাধীনতা (26 নং ধারা) প্রতিটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নিম্নলিখিত অধিকারগুলি রয়েছে
(a) ধর্ম বা দানের উদ্দেশ্যে সংস্থাস্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ;
(b) নিজের ধর্মসংক্রান্ত কার্যাবলী নিজেরাই পরিচালনা করা;
(c) স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তি অর্জন ও ভােগদখল করা;
(d) আইন অনুযায়ী ঐ সম্পত্তির পরিচালনা করা।25নং ধারায় প্রতিটি ব্যক্তিকে ধর্মবিশ্বাসের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে, এবং 26 নং ধারায় ধর্মীয় সম্প্রদায়গুলিকে অধিকার দেওয়া হয়েছে।
✓ ধর্মের প্রচারের উদ্দেশ্যে কর আদায় নিষিদ্ধকরণ (27 নং ধারা)
• 27 নং ধারা অনুযায়ী কোন ব্যক্তিকে কোন বিশেষ ধর্ম বা ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রসার বা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোন রূপ কর আদায়ে বাধ্য করা যাবে না। তবে এই ধারায় শুধুমাত্র কর আদায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে, কোনরূপ বৃত্তি বা অনুদান (fee) ধার্য করা নিষিদ্ধ করা হয়নি।
• শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মশিক্ষাদান নিষিদ্ধকরণ (28নং ধারা) সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে সরকারি অর্থ দ্বারা পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনরূপ ধর্মীয় শিক্ষা দান করা যাবে না।
✓ সংস্কৃতি ও শিক্ষা বিষয়ক অধিকার
• সংখ্যালঘুদের স্বার্থ সংরক্ষণ (29 নং ধারা)
• 29 নং ধারা বলে ভারতবর্ষের যেকোন অংশে বসবাসকারী নাগরিকরা তাদের নিজস্ব নির্দিষ্ট ভাষা, লিপি এবং সংস্কৃতি সংরক্ষণের অধিকার ভােগ করবেন।
• এই ধারায় ধর্মীয় ও ভাষাগত - উভয় প্রকার সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা প্রদান করা হয়েছে।
√ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনা করার অধিকার সংখ্যালঘুদের প্রদান (30 নং ধারা)
• 30নং ধারা বলে ধর্মীয় ও ভাষাগত উভয় প্রকার সংখ্যালঘুদের কিছু অধিকার দেওয়া হয়েছে—
(a) প্রত্যেক সংখ্যালঘুদের নিজস্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনা করা অধিকার রয়েছে।
(b) আর্থিক সাহায্য মঞ্জুর করার সময়, রাষ্ট্র কোনাে সংখ্যালঘু কর্তৃক পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বঞ্চিত করবে না।
• 30 নং ধারায় একজন সংখ্যালঘুকে তার সন্তানাদিকে নিজ ভাষায় শিক্ষাদান করার অধিকার দেওয়া হয়েছে।
• ধারা 31নং - 44 তম সংবিধান সংশােধনী আইনের, 1978 মাধ্যমে বাদ দেওয়া হয়েছে।
✓ সাংবিধানিক প্রতিবিধানের অধিকার
• এটি হল সেই অধিকার, যার মাধ্যমে মৌলিক অধিকার উলঙ্ঘন হলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যায়।
• 32 নং ধারায় মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চয়িত করা হয়েছে।
• ড. বি. আর. আম্বেদকর 32 নং ধারাকে 'Soul of the Constitution and very heart of it' বলে অভিহিত করেছেন। সুপ্রিম কোর্ট 32নং ধারাকে সংবিধানের মৌলিক কাঠামাের অন্তর্ভুক্ত করেছে। সংবিধান নির্দিষ্ট ক্ষেত্র ছাড়া এই ধারাটিকে স্থগিত করে রাখা যায় না। যেমন 359 ধারা অনুযায়ী, এই ধারাটিকে স্থগিত করা যায়, কিন্তু বর্জন করা যায় না (জাতীয় জরুরী অস্থার সময়ে)।
• 32 নং ধারা বলে সুপ্রিম কোর্ট ও 226 ধারা বলে হাইকোর্ট লেখ (writ) জারি করে মৌলিক অধিকারগুলি সুরক্ষিত করতে পারে।
• লেখ জারি করার ধারনাটি ব্রিটিশ সংবিধান থেকে গৃহীত
✓ লেখ (writs) ও তার প্রকারভেদ:
• বন্দী প্রত্যক্ষীকরণ (Habeas Corpus)
এটি একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ হল "to have the body". এই আদেশটি আদালত কোন এমন কর্তৃপক্ষের জন্য জারি করে, যেটি কোন ব্যক্তিকে আটক করে রেখেছে, এই আদেশের মাধ্যমে ঐ কর্তৃপক্ষকে বন্দীকে আদালতের সামনে সশরীরে হাজিরা করতে বলা হয়। এরপর আদালত ঐ ব্যক্তিকে আটক করার কারণ ও বৈধতা খতিয়ে দেখে। যদি কারণ অবৈধ বলে প্রমাণিত হয়, তবে আটক ব্যক্তিকে মুক্ত করা হয়। তাই এই লেখটিকে অবাধ ভাবে আটক হওয়ার থেকে ব্যক্তিগত সুরক্ষার উপায় (bulwark of individual liberty against arbitrary detention) বলে অভিহিত করা হয়। এই লেখটি কোন সরকারি কর্তৃপক্ষ বা কোন একক ব্যক্তির উদ্দেশ্যে জারি করা যায়।
✓ পরমাদেশ/আমরা আদেশ করছি ( Mandamus)
• এর আক্ষরিক অর্থ হল "We Command"। যখন কোন সরকারি কর্মচারী কর্তব্য পালনে ব্যর্থ বা অসম্মত হন, তখন তাকে সঠিকভাবে কর্মসম্পাদন করার জন্য আদালত এই লেখ জারি করে। এটি কোন সরকারি সংস্থা, কর্পোরেশন, নিম্ন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা সরকারের ক্ষেত্রে জারি করা যায়।
• এটি রাষ্ট্রপতির বা কোন রাজ্যের রাজ্যপালের বিরুদ্ধে জারি করা যায় না, এটি বিচারবিভাগীয় এবং প্রশাসনিক - উভয় প্রকার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধেই জারি করা যায়।
✓ প্রতিষেধ (Prohibition)
• কথাটির অর্থ হল ‘নিষেধ করা’এটি কোন উৰ্দ্ধতন আদালত (SC বা HC) কোন নিন্মতন আদালত বা ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশ্যে জারি করে এর মাধ্যমে নিম্নতন আদালতকে তার এক্তিয়ার বহির্ভূত কার্য সম্পাদনে বাধা দেওয়া হয়। কোন মন্ত্রকের অফিস বা কোন ব্যক্তিগত (Private) অফিসের কেসের ক্ষেত্রে এই লেখ জারি করা যায় না।
• পরদেশের মাধ্যমে যেমন কোন কার্য সম্পাদনের নির্দেশ দেওয়া হয়, প্রতিষেধের মাধ্যমে কোন কার্য সম্পাদন থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
• এই লেখাটি কেবলমাত্র কোনাে বিচার বিভাগীয় বা আধা বিচার বিভাগীয় (quasi-Judicial) কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধেই জারি করা যায়।এটি প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ আইন নির্মাণকারী সংস্থা (legislative bodies) বা কোন একক ব্যক্তির বা সংস্থার বিরুদ্ধে জারি করা যায় না।
• কথাটির অর্থ হল বিশেষ ভাবে জ্ঞাত হওয়া (to be certified)। এটি কোন উচ্চতর আদালত কোন নিম্নতর আদালত বা ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশ্যে জারি করে। এর মাধ্যমে নিম্নতর আদালতের অধীন কোন মামলাকে উচ্চ আদালতে প্রেরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়, বা কোন মামলায় নিম্নতর আদালত কর্তৃক প্রদত্ত রায়কে খারিজ করা হয়। এটি সাধারণত নিম্ন আদালত কর্তৃক এক্তিয়ার বহির্ভূত কার্য সম্পাদন বা আইনের ভুল ব্যাখ্যা দান ইত্যাদি কারণবশত জারি করা হয়। সেক্ষেত্রে প্রতিষেধ কেবলমাত্র প্রতিষেধক (Preventive) কিন্তু উৎপ্রেষণ হল প্রতিরােধক তথা প্রতিকারমূলক (Curative)।
• সাম্প্রতিক কাল পর্যন্ত ও উ ৎপ্রেষণ কেবলমাত্র বিচারবিভাগীয় বা আধা বিচারবিভাগীয় কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে জারি করা যেত, তবে প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে নয়। এরপর 1991 সালে সুপ্রিম কোর্ট রায়দান করে যে যদি কোন প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ ব্যক্তি অধিকারকেউলঙ্ঘন করে তবে তার উদ্দেশ্যে ও এই লেখ জারি করা যেতে পারে। প্রতিযেধের মতই উৎপ্রেষণ কোন আইন প্রনয়নকারী সংস্থা বা ব্যক্তি বা ব্যক্তিগত সংস্থার (Private bodies) উদ্দেশ্যে জারি করা যেতে পারে না।
✓ মৌলিক অধিকারগুলির ওপর স্থগিতাদেশ
1. যুদ্ধ বা বহিআক্রমণের কারণে 352 নং ধারা অনুসারে রাষ্ট্রপতি জাতীয় জরুরী অবস্থা ঘােষনা করলে 19নং ধারার অন্তর্গত স্বাধীনতার অধিকার গুলি অকার্যকর হয়। (সশস্ত্র বিদ্রোহের ক্ষেত্রে নয়।)
2. 359 নং ধারা অনুসারে একটি পৃথক ঘােষনার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি অন্যান্য সকল মৌলিক অধিকার গুলিকে (20 ও 21 ধারা বাদে) স্থগিত রাখতে পারেন।
3. 44 তম সংবিধান সংশােধনী আইনের (1978) মাধ্যমে বলা হয়েছে যে, কোন অবস্থাতেই 20 ও 21 নং ধারাকে স্থগিত করে রাখা যাবে না।
4. সুতরাং বর্তমানে জরুরী অবস্থাকালীন সময়ে কেবলমাত্র 20 ও 21 নং ধারা ছাড়া অন্যান্য ধারার মৌলিক অধিকারগুলির বলবকরণের জন্য আদালতে আর্জি জানানাের ওপর রাষ্ট্রপতি স্থগিতাদেশ ঘােষনা করতে পারেন।
✓ সশস্ত্র বাহিনী ও মৌলিক অধিকার সমূহ।
33 নং ধারা - সশস্ত্র বাহিনী, আধা সামরিক বাহিনী পুলিশ বাহিনী, গােয়েন্দা সংস্থাগুলি ও সমতুল বাহিনীর সদস্যদের মৌলিক অধিকারের ওপর সীমাবদ্ধতা আরােপ করা বা অধিকারগুলি উচ্ছেদ করার ক্ষমতা পালামেন্টকে দেওয়া হয়েছে।
34 নং ধারা - কোন অঞ্চলে সেনাবাহিনীর শাসন চলাকালীন অবস্থায় মৌলিক অধিকারগুলির উপর নানা সীমাবদ্ধতা (restrictions) আরােপ করা হয়।
35 নং ধারা - কিছু নির্দিষ্ট মৌলিক অধিকারগুলির বলবত্বারণের জন্য প্রয়ােজনীয় আইন প্রনয়ণের ক্ষমতা কেবলমাত্র পালামেন্টকে দেওয়া হয়েছে, রাজ্য আইনসভাগুলিকে নয়। এর মাধ্যমে সারা দেশের নাগরিকরা সমান ভাবে তাদের মৌলিক অধিকারগুলি ভােগ করতে পারেন।
✓ যে যে মৌলিক অধিকারগুলি শুধুমাত্র নাগরিকরা ভােগ করেন বিদেশীরা নয়
15 নং ধারা - ধর্ম, বর্ণ, জাতি, লিঙ্গ বা জন্মস্থান নির্বিশেষে ভেদাভেদ প্রতিকার
16 নং ধারা - নিযুক্তির ক্ষেত্রে সমানাধিকার 19 নং ধারা - 6 টি অধিকার যথা—
(i) বাক ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা
(ii) সমবেত হওয়ার স্বাধীনতা
(iii) সংঘ গঠনের স্বাধীনতা
(iv) যাতায়াত করার স্বাধীনতা
(v) বসবাস করার স্বাধীনতা
(vi) পেশাগ্রহনের স্বাধীনতা
✓ সংস্কৃতি ও শিক্ষার অধিকার (অনুচ্ছেদ 29 এবং 30)
29নং ধারা—সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সংস্কৃতিক স্বার্থ রক্ষা করা।
30নং ধারা—সংখ্যালঘুদের বিদ্যালয় পরিচালনা ও গঠনের অধিকার।
• যে যে মৌলিক অধিকারগুলি নাগরিক ও বিদেশীরা (শত্রুভাবাপন্ন বিদেশী বাদে) উভয়েই ভােগ করেন---
14 নং ধারা - আইনের দৃষ্টিতে সমতা ও আইন কর্তৃক সমভাবে রক্ষিত হওয়ার অধিকার
20 নং ধারা - দোষী সাব্যস্ত হওয়া ও শাস্তি প্রাপ্তি থেকে সুরক্ষা।
No comments:
Post a Comment